এ ক্ষেত্রে বিসিবির অনুরোধে হয়তো শাস্তি একটু কমিয়ে নেওয়া যেতে পারে। তবু অন্তত ৩৬ ম্যাচ যে সাকিবকে পাওয়া যাচ্ছে না এটা নিশ্চিত। এতে আরেকটি কিন্তু আছে। সাকিবের প্রত্যাবর্তনের দিন ঠিক হয়েছে ২০২০ সালের ২৯ অক্টোবর। তবে স্থগিত নিষেধাজ্ঞার কথা ভুললে চলবে না। আগামী এক বছর সাকিবের ওপর কড়া নজরদারি করা হবে। কিছু ব্যত্যয় হলেই নিষেধাজ্ঞা এক থেকে দুই বছর হয়ে যাবে।
এই স্থগিত নিষেধাজ্ঞা যেন বাস্তবে রূপ না নেয়, সেটা নিশ্চিত করতে হবে সাকিবকে। উপায়টা আইসিসিই বলে দিয়েছে। আজ সংস্থাটির দেওয়া সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে,
স্থগিত ১২ মাসের নিষেধাজ্ঞা যেন কার্যকর না হয় সেটা নিশ্চিত করতে হলে সাকিব আল হাসানকে নিচের শর্তগুলো পূরণ করতে হবে।
১. নিষেধাজ্ঞার সময় আইসিসির দুর্নীতি দমন বিভাগের আইন বা কোনো দেশেরই দুর্নীতি বিরোধী আইন ভাঙা যাবে না।
২. আইসিসি যেভাবে বলে দেবে ঠিক সেভাবে বিভিন্ন দুর্নীতি বিরোধী শিক্ষাকার্যক্রম ও পুনর্বাসন প্রক্রিয়ায় স্বেচ্ছায় ও পরিপূর্ণভাবে অংশ নিতে হবে।
এ দুটি শর্ত পূরণ হলেই এক বছরেই শেষ হবে সাকিবের নিষেধাজ্ঞা।